jewelheron2@gmail.com

Thursday, December 27, 2012

গৃহস্থালীর ১৫টি টুকিটাকি টিপস

অসাবধানতা বশত হাতে বা পায়ে তেল এর ছিটে এসে পড়ে পুড়ে গেছে, আপেল কেটে রেখেছেন তা কালো হয়ে গেছে, মরিচের ছিটে এসে চোখে পড়ে চোখ জ্বালা করছে-এই রকম কত ঝামেলার মধ্য দিয়ে একজন রাঁধুনিকে যেতে হয়। আজ আমি আপনাদের কিছু টিপস দেব যা আপনাকে রান্না ঘরে কিংবা গৃহস্থালীর নানান কাজে সহায়তা করবে।
১। পেঁয়াজ কাটছেন? মনে কোন দুঃখ নেই, তবুও চোখের পানি ঝরছে অঝোর ধারায়? একটু থামুন! কান্নাকাটির দিন শেষ। পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে বেশ কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তাহলে পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা করবে না, আর ঘরও প্রতিদিন ভাসবে না চোখের পানিতে।
No comments

Thursday, December 20, 2012

২১ ডিসেম্বর,২০১২ নিয়ে যত কথা

কেয়ামত সন্নিকটে, আমি কখনো বলব না যে কেয়ামত বহু দূর- কারন আল্লাহই কোরআনে উল্লেখ করেছেন যে,“কেয়ামত সন্নিকটে” (সূরা ক্বামার)। কিন্তু একথা বলতে পারি যে কাল পৃথিবী ধ্বংস হচ্ছেনা। মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া খবর “কাল ২১ ডিসেম্বর পৃথিবী আর থাকছে না।” এই প্রসঙ্গটি যে একেবারে অযুক্তির উপর ভর করে দাঁড়িয়েছে তা কিন্তু নয়। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার প্রধান যে যুক্তি সেটি হচ্ছে মায়াদের বর্ষপঞ্জি। সভ্যতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন ছিল ২০০০ বছর আগেকার মায়া সভ্যতা। ২৫০ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকার বিশাল অঞ্চলজুড়ে বিকাশ লাভ করেছিল এই মায়া সভ্যতা। সে সময় মায়ারা তৈরি করেছিল এক রহস্যময় ক্যালেন্ডার। সেই রহস্যময় ক্যালেন্ডার এর পাঁচ হাজার ১২৫ বছরের বৃত্ত শেষ হচ্ছে আগামীকাল। সবচেয়ে বড় ভয়ংকর ব্যাপার মায়া পঞ্জিকাতে আগামীকাল পর্যন্ত যত ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে তার প্রতিটিই কালের আবর্তে সত্য ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
No comments

Tuesday, December 18, 2012

আমাদের মৌলভীবাজার,এ যেন এক অপার ঐশ্বর্য আর চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য


দেশের উত্তর-পূবার্ঞ্চলে ২৭৯৯ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত অপরূপ সৌন্দর্য্যমন্ডিত একটি জেলা মৌলভীবাজার। এর পূর্ব ও দক্ষিণে ভারত, উত্তরে সিলেট, পশ্চিমে হবিগঞ্জ। দেশের ৬১.৫২% চা বাগান অর্থাৎ বাংলাদেশের মোট ১৬৩টি চা-বাগানের মধ্যে মৌলভীবাজার জেলায় ৯২টি চা বাগান রয়েছে। যার জন্য  মৌলভীবাজার জেলা বাংলাদেশের চা রাজধানী হিসেবে বেশ সুপরিচিত। রামায়ন ও মহাভারত এর মত উল্লেখযোগ্য মহাকাব্যে এ অঞ্চলের উল্লেথ রয়েছে। বৃহৎ হাওর, বনাঞ্চল, প্রবাসীদের জীবনাচার, চা-শ্রমিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠির সামাজিক জীবন, মনিপুরী সংস্কৃতি ইত্যাদি এ জেলাকে আকর্ষণীয় করার ক্ষেত্রে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে।
বলা হয়ে থাকে যে, সৈয়দ শাহ্‌ মোস্তফা (র:) এর ভাতুষ্পুত্র হযরত ইয়াছিন (র:)এর উত্তরপুরুষ মৌলভী সৈয়দ কুদরত উল্লাহ মনু নদীর তীরে ১৮১০ সালে যে বাজার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তা ১৮৮২ সালের ১ এপ্রিল ২৬টি পরগনা নিয়ে
No comments

Wednesday, December 12, 2012

অভিশাপ দিচ্ছি – শামসুর রাহমান



না আমি আসিনি
ওল্ড টেস্টামেন্টের প্রাচীন পাতা ফুঁড়ে,
দুর্বাশাও নই,
তবু আজ এখানে দাঁড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে
অভিশাপ দিচ্ছি।


আমাদের বুকের ভেতর যারা ভয়ানক কৃষ্ণপক্ষ দিয়েছিলো সেঁটে
মগজের কোষে কোষে যারা
পুঁতেছিল আমাদেরই আপন জনেরই লাশ
দগ্ধ, রক্তাপ্লুত
যারা গণহত্যা করেছে
শহরে গ্রামে টিলায় নদীতে ক্ষেত ও খামারে
আমি অভিশাপ দিচ্ছি নেকড়ের চেয়েও অধিক পশু
সেই সব পশুদের।

No comments

Tuesday, December 11, 2012

12/12/12

12-12-12 is the last date of its kind - when all three numericals in a date are the same - for the next 88 years. The next time this will happen is on January 1, 2101, or 01-01-01.
No comments

১২/১২/১২ তারিখ নিয়ে কিছু হতাশার কথা

২০১২ সালের শেষ মাস ডিসেম্বর। তারিখ ১২.১২.১২। দৃষ্টি এখন অনেকের এই তারিখটির দিকে।দিনটি আসবে না বারবার।অনেকবেশি স্পেশাল দিনটি।এ ম্যাজিক ফিগারকে তাই বিশ্বজুড়ে স্মরণীয় করে রাখার চেষ্টা করছেন অনেকেই।দিন তারিখ নিয়ে যখন এত কথা তখন জ্যোতিষীরা কি বলেন একটু খোজ নিয়ে দেখা যাক-
*১২-১২-১২ তারিখ বিয়ের জন্য উপযুক্ত নয়*
সাধারণভাবে অনেকেই ১২-১২-১২ তারিখটিকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পক্ষে মঙ্গলজনক মনে করলেও হংকংয়ের এবং চীনের সংশ্লিষ্ট সৌভাগ্য দিন নির্ণয়কারীরা মনে করেন দিনটি বিবাহ বা প্রণয়ের জন্য উপযুক্ত নয়। এ কারণে ১১-১১-১১ অথবা ১০-১০-১০  তারিখের তুলনায় ১২-১২-১২ তারিখে বিয়ের সাড়া পড়েছে অনেক কম। কয়েকজন চীনা ফেংসুই মাস্টার মনে করেন বিয়ে বা পরিণয়ের জন্য তারিখটি আদর্শ বা মঙ্গলজনক নয়। হংকংয়ের বিয়ে রেজিস্ট্রিতেও এদিনে বিয়ের তেমন কোন সাড়া
No comments

Monday, December 10, 2012

সুপার হিউম্যান বাংলাদেশের একমাত্র গ্র্যান্ডমাস্টার ড. ম্যাক ইউরি

মার্শাল আর্টে বাংলাদেশের একমাত্র গ্র্যান্ডমাস্টার ড. ম্যাক ইউরি। 'শিন-কিকে' তিনটি বেসবল ব্যাটের একটি বান্ডিল ভেঙে বিশ্বরেকর্ড গড়েন তিনি। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে তিনিই প্রথম মার্শাল আর্টে কোনো বিশ্বরেকর্ড গড়েন। এ ছাড়া ডিসকভারি চ্যানেলের এক গবেষণা ও জরিপের পর তাকে ভূষিত করা হয়েছে এই গ্রহের সুপার হিউম্যান হিসেবে।
এ ছাড়া মিলিটারি আন আর্মড কমব্যাট, ল-এনফোর্সমেন্ট, কাউন্টার-টেরোরিস্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ ও ট্রেইনার হিসেবেও বিশ্বব্যাপী তার পরিচিতি রয়েছে। তিনি তার অতিমানবীয় শিনবোন কিকের জন্য 'থান্ডার শিনম্যান' হিসেবে জগৎব্যাপী পরিচিত ও প্রশংসা অর্জন করেন। গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড। সম্প্রতি প্রচারিত ইত্যাদিতে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শনের পর ফের আলোচনায় আসেন ম্যাক ইউরি। নতুন করে তার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকে। প্রায় ২০ বছর আগে ১৯৯২ সালে এই ইত্যাদির মাধ্যমেই প্রথম টেলিভিশনের পর্দায় অসাধারণ শারীরিক নৈপুণ্য প্রকাশ করেছিলেন তিনি। আর ২০ বছর পর সেই ইত্যাদিতেই বিশ্বরেকর্ডধারী হিসেবে তাকে ফের উপস্থাপন করেন হানিফ সংকেত।
No comments

আমার কুঁড়েঘরে – হুমায়ুন আজাদ

আমার কুঁড়েঘরে

হুমায়ুন আজাদ

আমার কুঁড়েঘরে নেমেছে শীতকাল
তুষার জ’মে আছে ঘরের মেঝে জুড়ে বরফ প’ড়ে আছে
গভীর ঘন হয়ে পাশের নদী ভ’রে
বরফ ঠেলে আর তুষার ভেঙে আর দু-ঠোঁটে রোদ নিয়ে
আমার কুঁড়েঘরে এ-ঘন শীতে কেউ আসুক

আমার গ্রহ জুড়ে বিশাল মরুভূমি
সবুজ পাতা নেই সোনালি লতা নেই শিশির কণা নেই
ঘাসের শিখা নেই জলের রেখা নেই
আমার মরুভূর গোপন কোনো কোণে একটু নীল হয়ে
বাতাসে কেঁপে কেঁপে একটি শীষ আজ উঠুক

আমার গাছে গাছে আজ একটি কুঁড়ি নেই
No comments

Friday, December 7, 2012

তোমরা যারা শিবির করো~মুহম্মদ জাফর ইকবাল

বেশ কিছুদিন আগের কথা। আমি আমার অফিসে যাচ্ছি, তখন বারান্দায় আমার দুজন ছাত্রের সঙ্গে দেখা হলো, তারা আমাকে কিছু বলল না কিন্তু তাদের দেখে আমার মনে হলো, তারা আমার সঙ্গে কথা বলতে চায়। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘তোমরা কি আমার সঙ্গে কথা বলতে চাও?’ তারা মাথা নাড়ল, একজন কুণ্ঠিতভাবে আমার হাতে দুটি বই তুলে দিয়ে বলল, ‘স্যার, আপনাকে এই বই দুটি দিতে এসেছি।’ আমি বই দুটি নিলাম। বিজ্ঞানের ওপর চমৎকার দুটি বই, হাতে নিয়ে বললাম, ‘থ্যাংকু। সুন্দর পাবলিকেশন্স।’ তারপর বই দুটি খুললাম, ভেতরে লেখা ইসলামী ছাত্রশিবির।
No comments

Thursday, December 6, 2012

Auld Lang Syne~পুরানো সেই দিনের কথা

Auld Lang Syne
Should auld acquaintance be forgot,
And never brought to mind?
Should auld acquaintance be forgot,
And days o’ lang syne!
For auld lang syne, my dear
For auld lang syne,
We’ll tak a cup o’ kindness yet
For auld lang syne!
We twa hae run about the braes,
And pu’d the gowans fine,
But we’ve wander’d mony a weary foot
Sin’ auld lang syne.
We twa hae paidl’t in the burn
Frae morning sun till dine,
No comments

Wednesday, December 5, 2012

বিজয় দিবস কি শুধু আনুষ্ঠানিকতা

সময়ের ভেলায় চড়ে আবারো এলো মহান বিজয়ের মাস।বিজয়ের একচল্লিশ বছর।
যদি বলি কি হবে এই বিজয় দিবস দিয়ে! নিশ্চয় রেগে যাবেন! কিন্তু নিজের কাছে একবার প্রশ্নটা করেন!
কিসের জন্য এই উৎসব? কোথায় সেই বিজয়? আমার ভাইয়ের রক্তের উপর যে সবুজ ঘাস জন্মেছে সে জন্য এই উৎসব? নাকি এক মুক্তিযোদ্ধা বাবা আজ রক্ত কাঁশতে কাঁশতে রিকশা চালাচ্ছে সেই উল্লাসে? আহা! বড় কষ্ট লাগে যখন দেখি দরিদ্র, পঙ্গু, নুয়ে পড়া মুক্তিযোদ্ধারা ময়লা কুচকানো পাঞ্জাবী পড়ে সেমিনারের প্রথম সারিতে বসে আছেন, আর রাজদরবারের মত দশফুট উচু অশ্লীল মঞ্চে বসে আছেন কোন রাজাকার এক মন্ত্রী! শুকরের মত চর্বিযুক্ত ঐ মন্ত্রী নামক মাংসপিন্ডটা যখন তার লোমশ হাতে দরিদ্র
No comments

একলা চলো রে...

যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।
একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো রে॥
যদি কেউ কথা না কয়, ওরে ওরে ও অভাগা,
যদি সবাই থাকে মুখ ফিরায়ে সবাই করে ভয়—
তবে পরান খুলে
ও তুই মুখ ফুটে তোর মনের কথা একলা বলো রে॥
যদি সবাই ফিরে যায়, ওরে ওরে ও অভাগা,
যদি গহন পথে যাবার কালে কেউ ফিরে না চায়—
তবে পথের কাঁটা
ও তুই রক্তমাখা চরণতলে একলা দলো রে॥
যদি আলো না ধরে ওরে ওরে ও অভাগা,
আলো না ধরে যদি ঝর বাদলে আঁধার রাতে দুয়ার ধেয়ে ঘরে-
তবে বজ্রানলে আপন বুকের পাঁজরা জ্বালিয়ে একলা চলো রে।।
No comments

আশ্চর্য ছবি~সুকুমার রায়

জাপান দেশে সেকালের এক চাষা ছিল,তার নাম কিকিতসুম।ভারি গরিব চাষা,আর যেমন গরিব তেমনি মুর্খ।দুনি্যার সে কোনই খবরই জানত না; জানত কেবল চাষাবাসের কথা,আর গ্রামের যে বুড়ো 'বজ্ঞে' {পুরহিত},তার ভাল ভাল উপদেশের কথা। চাষার যে স্ত্রী,তার নাম লিলিতসী। লিলিতসী চমৎকার ঘর রান্না করে।বাড়ির ভিতর সব তক্তাকে ঝরঝর করে গুছিয়ে রাখে,আর রান্না করে এমন সুন্দর যে চাষার মুখে প্রশংসা আর ধরে না।কিকিতসুম কেবলই বলে,"এত আমার বয়স হল,এত আমি দেখলাম শুনলাম,
কিন্তু রুপে গুনে এর মত আর একটি কোথাও দেখতে পাইনি।"লিলিতসি সে কথা যত শুনে ততই খুশী হয়।
একদিন হয়ছে কি,কোথাকার এক শহুরে বড়মানুষ এসেছেন সেই গ্রাম দেখতে;তার সংগে তার ছোট্ট মেয়েটি,আর মেয়েটির ছিল একটি ছো্ট্ট আয়না।
রাস্তায় চলতে চলতে সেই আয়নাটা সেই মেয়ের হাত থেকে কখন পরে গেছে,কেউ তা দেখতে পায়নি।
No comments

Twitter Update

Recent Visitor